০৭:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫১:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৫৯ বার পড়া হয়েছে
জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।
ক্ষমতার পথ কে প্রশস্ত করতেই পিলখানা হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিলেন হাসিনা সরকার- এবি পার্টি
২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ইং মঙ্গলবার, ঢাকা প্রেস বিজ্ঞপ্তি
পিলখানা ট্রাজেডির ১৬ বছরের মাথায় সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারীকে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই উপলক্ষে আজ বিকাল চারটায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ মেজর অবঃ আব্দুল ওহাব মিনারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইন’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন এবি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্ণেল (অবঃ) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন রানা, এবিএম খালিদ হাসানও যুবপার্টির আহবায়ক শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, যশোর জেলা আহবায়ক জনাব ইয়ামিনুর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে মেজর মিনার বলেন,
২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় । অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে পিলখানা হত্যা ঘটানো হয়। ২৫ শে ফেব্রুয়ারি কে শহীদ সেনা দিবস ঘোষণা করায় সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ জানান তিনি। ক্ষমতার পথ কে প্রশস্ত করতেই ভারতের সরাসরি ইন্ধনে এঘটনা ঘটিয়েছিলেন হাসিনা সরকার। সেনা অপারেশন না চালানোই ছিলো সবচেয়ে দূর্ভাগ্যজনক।
সব ভালো অফিসারদেরকে পরিকল্পিতভাবে একত্র করে হত্যাকান্ড ঘটনা ঘটানো হয়। অপারেশন ডেভিড হান্ট চালাকালীন সময়েও কেন সন্ত্রাসীরা বাহিরে এমন প্রশ্ন সেনাপ্রধানের নিকট জানতে চান জনাব মিনার।
এ বিচারের মাধ্যমে আইনের শাসন ও নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং রাজনীতি দলগুলোকে আবার ৫ তারিখের পূর্বের মতো ঐক্য রাখার আহ্বান জানান তিনি।
লে. কর্ণেল দিদার বলেন, পিলখানার যে ঘটনা প্রচার করা হয় সেটি আসলে বাস্তবচিত্র নয়, বাস্তবচিত্র ছিলো আরো ভয়ংকর। ডাল- ভাত কর্মসূচির প্রচারণা ছিলো নামমাত্র,মোটেও এ ঘটনা ডালভাতের জন্য ঘটে নি। এটি ছিলো বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের ষড়যন্ত্রের ফল। সেনা অফিসারদের অধিকাংশকে রাতে হত্যা করা হয় বলে জানান জনাব দিদার। সেনা অপারেশন চালালে এতোগুলে অফিসারকে বাংলাদেশকে হারাতে হতো না বলে দাবি করেন তিনি।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান বেপারী, নারী উন্নয়ন বিষয়ক সহ সম্পাদক শাহিনুর আক্তার শিলা,উদ্যােক্তা ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সহ সম্পাদক সুমাইয়া শারমিন ফারহানা, আন্তর্জাতিক কমিটির সদস্য হাজেরা মেহেজাবীন , সহ দপ্তর সম্পাদক শরন চৌধুরী, আবদুল হালিম নান্নু,মশিউর রহমান মিলু মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্য সচিব সফিউল বাশার, আহমেদ বারকাজ,পল্টন থানা আহবায়ক আবদুল কাদের মুন্সী সহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১০:৫১:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।
ক্ষমতার পথ কে প্রশস্ত করতেই পিলখানা হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিলেন হাসিনা সরকার- এবি পার্টি
২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ইং মঙ্গলবার, ঢাকা প্রেস বিজ্ঞপ্তি
পিলখানা ট্রাজেডির ১৬ বছরের মাথায় সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারীকে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই উপলক্ষে আজ বিকাল চারটায় কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ মেজর অবঃ আব্দুল ওহাব মিনারের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইন’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন এবি পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্ণেল (অবঃ) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন রানা, এবিএম খালিদ হাসানও যুবপার্টির আহবায়ক শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, যশোর জেলা আহবায়ক জনাব ইয়ামিনুর রহমান।
সভাপতির বক্তব্যে মেজর মিনার বলেন,
২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় । অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে পিলখানা হত্যা ঘটানো হয়। ২৫ শে ফেব্রুয়ারি কে শহীদ সেনা দিবস ঘোষণা করায় সেনাপ্রধানকে ধন্যবাদ জানান তিনি। ক্ষমতার পথ কে প্রশস্ত করতেই ভারতের সরাসরি ইন্ধনে এঘটনা ঘটিয়েছিলেন হাসিনা সরকার। সেনা অপারেশন না চালানোই ছিলো সবচেয়ে দূর্ভাগ্যজনক।
সব ভালো অফিসারদেরকে পরিকল্পিতভাবে একত্র করে হত্যাকান্ড ঘটনা ঘটানো হয়। অপারেশন ডেভিড হান্ট চালাকালীন সময়েও কেন সন্ত্রাসীরা বাহিরে এমন প্রশ্ন সেনাপ্রধানের নিকট জানতে চান জনাব মিনার।
এ বিচারের মাধ্যমে আইনের শাসন ও নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন এবং রাজনীতি দলগুলোকে আবার ৫ তারিখের পূর্বের মতো ঐক্য রাখার আহ্বান জানান তিনি।
লে. কর্ণেল দিদার বলেন, পিলখানার যে ঘটনা প্রচার করা হয় সেটি আসলে বাস্তবচিত্র নয়, বাস্তবচিত্র ছিলো আরো ভয়ংকর। ডাল- ভাত কর্মসূচির প্রচারণা ছিলো নামমাত্র,মোটেও এ ঘটনা ডালভাতের জন্য ঘটে নি। এটি ছিলো বিগত ফ্যাসিবাদ সরকারের ষড়যন্ত্রের ফল। সেনা অফিসারদের অধিকাংশকে রাতে হত্যা করা হয় বলে জানান জনাব দিদার। সেনা অপারেশন চালালে এতোগুলে অফিসারকে বাংলাদেশকে হারাতে হতো না বলে দাবি করেন তিনি।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান বেপারী, নারী উন্নয়ন বিষয়ক সহ সম্পাদক শাহিনুর আক্তার শিলা,উদ্যােক্তা ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সহ সম্পাদক সুমাইয়া শারমিন ফারহানা, আন্তর্জাতিক কমিটির সদস্য হাজেরা মেহেজাবীন , সহ দপ্তর সম্পাদক শরন চৌধুরী, আবদুল হালিম নান্নু,মশিউর রহমান মিলু মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্য সচিব সফিউল বাশার, আহমেদ বারকাজ,পল্টন থানা আহবায়ক আবদুল কাদের মুন্সী সহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।