১২:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

রাসায়নিক পাত্র নিয়ন্ত্রণে আনাই মূল লক্ষ্য: ফায়ার সার্ভিস

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:২৬:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জুন ২০২২
  • / ১৪৮১ বার পড়া হয়েছে

bdopennews

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগার ৩৬ ঘণ্টা হয়ে গেছে। আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

ফায়ার সার্ভিস বলছে, পোড়া পাত্রের পাশে কোনো পাত্রে রাসায়নিক থাকতে পারে। এ কারণে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছেন। তাদের মূল লক্ষ্য এখন রাসায়নিক পাত্র নিয়ন্ত্রণে আনা।

আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কতক্ষণ লাগবে তা নিশ্চিত নয় ফায়ার সার্ভিস। গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ডিপোতে আগুন লাগে। সোমবার সকাল ৯টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। সেনাবাহিনীও উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করছে।

ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা জানান, ছয় থেকে সাতটি কন্টেইনারের ভেতরে আগুন জ্বলছে। আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, এসব কন্টেইনারে রফতানি পোশাক রয়েছে। পাশের একটি পাত্রে রাসায়নিক থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, এখন লক্ষ্য রাসায়নিকের পাত্র নিয়ন্ত্রণে আনা।

ডিপোর পশ্চিম পাশে কয়েকটি কন্টেইনারে আগুন লেগেছে। আগুন নেভাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। ৫০টির বেশি পাত্র থেকে এখনও ধোঁয়া উঠছে। পূর্ব দিকে টিনশেডের ভিতরে আগুন জ্বলছে। আগুনে পুরো এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

ডিপোর ভেতরে এখনো রাসায়নিক ধোঁয়া উঠছে। ডিপোর প্রধান ফটকে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা অবস্থান করছেন। তারা জনসাধারণের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করে।

ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, তাদের ২৫টি টিম আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে। রাতে ঢাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের বিশেষ টিম যোগ দেয়। সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি দল কাজ করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

রাসায়নিক পাত্র নিয়ন্ত্রণে আনাই মূল লক্ষ্য: ফায়ার সার্ভিস

আপডেট সময় ০৪:২৬:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ জুন ২০২২

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগার ৩৬ ঘণ্টা হয়ে গেছে। আগুন এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি।

ফায়ার সার্ভিস বলছে, পোড়া পাত্রের পাশে কোনো পাত্রে রাসায়নিক থাকতে পারে। এ কারণে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছেন। তাদের মূল লক্ষ্য এখন রাসায়নিক পাত্র নিয়ন্ত্রণে আনা।

আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কতক্ষণ লাগবে তা নিশ্চিত নয় ফায়ার সার্ভিস। গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ডিপোতে আগুন লাগে। সোমবার সকাল ৯টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। সেনাবাহিনীও উদ্ধার অভিযানে সহযোগিতা করছে।

ফায়ার সার্ভিসের ওই কর্মকর্তা জানান, ছয় থেকে সাতটি কন্টেইনারের ভেতরে আগুন জ্বলছে। আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, এসব কন্টেইনারে রফতানি পোশাক রয়েছে। পাশের একটি পাত্রে রাসায়নিক থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, এখন লক্ষ্য রাসায়নিকের পাত্র নিয়ন্ত্রণে আনা।

ডিপোর পশ্চিম পাশে কয়েকটি কন্টেইনারে আগুন লেগেছে। আগুন নেভাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। ৫০টির বেশি পাত্র থেকে এখনও ধোঁয়া উঠছে। পূর্ব দিকে টিনশেডের ভিতরে আগুন জ্বলছে। আগুনে পুরো এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

ডিপোর ভেতরে এখনো রাসায়নিক ধোঁয়া উঠছে। ডিপোর প্রধান ফটকে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা অবস্থান করছেন। তারা জনসাধারণের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণ করে।

ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, তাদের ২৫টি টিম আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে। রাতে ঢাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের বিশেষ টিম যোগ দেয়। সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিসের ১০টি দল কাজ করছে।