০৪:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪

১ সেপ্টেম্বর থেকে ১ সেপ্টেম্বর চাল বিক্রি হবে ১৫ টাকায়

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:৫৬:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২
  • / ১৫১৮ বার পড়া হয়েছে

bdopennews

১ সেপ্টেম্বর থেকে চাল বিক্রি হবে ১৫ টাকা কেজি দরে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় এ চাল বিক্রি করা হবে। এ কর্মসূচির আওতায় আগে ১০ টাকা কেজি দরে চাল পাওয়া যেত। গত বাজেটে এর দাম কেজিতে বাড়িয়ে ১৫ টাকা করা হয়েছিল। রোববার সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে চাল বিক্রির ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, খোলা বাজারে বিক্রির জন্য চাল বরাদ্দ (ওএমএস) দ্বিগুণ করা হয়েছে। এতে চার থেকে পাঁচ কোটি মানুষ উপকৃত হবে বলে মনে করেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানান, সারাদেশে ২ হাজার ১৩ জন ডিলারের মাধ্যমে খোলা বাজারে চাল বিক্রি করা হবে। তারা প্রতিদিন দুই টন চাল বিক্রি করবে। আগে একজন ডিলার এক টন চাল পেতেন। এখন প্রত্যেক ডিলারকে প্রতিদিন দুই টন চাল দেওয়া হবে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ভোক্তারা প্রতি মাসে ১৫ টাকা দরে ​​৩০ কেজি চাল পাবেন। খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এই কর্মসূচিতে তালিকাভুক্ত পরিবারগুলো চাল কিনতে পারবে।

সাধন মজুমদার বলেন, ১ সেপ্টেম্বর থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি একসঙ্গে চালু হলে চালের দাম স্থিতিশীল হবে বলে আমি মনে করি। আমাদের সরকারি মজুদ আছে, আমরা জনগণের জন্য মজুদ করি। যারা এই চাল কিনবেন তাদের আর বাজার থেকে চাল কিনতে হবে না। আমরা সেখানে আস্থা রাখতে পারি।

পাঁচ বছর আগে অর্থাৎ 2016-17 অর্থবছর থেকে 5 মিলিয়ন পরিবারের কথা মাথায় রেখে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু করা হয়েছিল। খাদ্য অধিদপ্তর এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। কর্মসূচি বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিধবা, বয়স্ক, মহিলা গৃহপ্রধান, দরিদ্র পরিবারের প্রধানদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ১০ টাকা কেজি দরে চাল দেওয়ার তালিকা রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

১ সেপ্টেম্বর থেকে ১ সেপ্টেম্বর চাল বিক্রি হবে ১৫ টাকায়

আপডেট সময় ০১:৫৬:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২

১ সেপ্টেম্বর থেকে চাল বিক্রি হবে ১৫ টাকা কেজি দরে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় এ চাল বিক্রি করা হবে। এ কর্মসূচির আওতায় আগে ১০ টাকা কেজি দরে চাল পাওয়া যেত। গত বাজেটে এর দাম কেজিতে বাড়িয়ে ১৫ টাকা করা হয়েছিল। রোববার সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে চাল বিক্রির ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, খোলা বাজারে বিক্রির জন্য চাল বরাদ্দ (ওএমএস) দ্বিগুণ করা হয়েছে। এতে চার থেকে পাঁচ কোটি মানুষ উপকৃত হবে বলে মনে করেন মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানান, সারাদেশে ২ হাজার ১৩ জন ডিলারের মাধ্যমে খোলা বাজারে চাল বিক্রি করা হবে। তারা প্রতিদিন দুই টন চাল বিক্রি করবে। আগে একজন ডিলার এক টন চাল পেতেন। এখন প্রত্যেক ডিলারকে প্রতিদিন দুই টন চাল দেওয়া হবে।

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ভোক্তারা প্রতি মাসে ১৫ টাকা দরে ​​৩০ কেজি চাল পাবেন। খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এই কর্মসূচিতে তালিকাভুক্ত পরিবারগুলো চাল কিনতে পারবে।

সাধন মজুমদার বলেন, ১ সেপ্টেম্বর থেকে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি একসঙ্গে চালু হলে চালের দাম স্থিতিশীল হবে বলে আমি মনে করি। আমাদের সরকারি মজুদ আছে, আমরা জনগণের জন্য মজুদ করি। যারা এই চাল কিনবেন তাদের আর বাজার থেকে চাল কিনতে হবে না। আমরা সেখানে আস্থা রাখতে পারি।

পাঁচ বছর আগে অর্থাৎ 2016-17 অর্থবছর থেকে 5 মিলিয়ন পরিবারের কথা মাথায় রেখে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু করা হয়েছিল। খাদ্য অধিদপ্তর এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। কর্মসূচি বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিধবা, বয়স্ক, মহিলা গৃহপ্রধান, দরিদ্র পরিবারের প্রধানদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ১০ টাকা কেজি দরে চাল দেওয়ার তালিকা রয়েছে।